- সাপাহারে আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে বিরোধীয় সম্পত্তিতে বাড়ি নির্মাণ
- খতমে নবুওয়াত আন্দোলনের আমির নূর হোসাইন নূরানী গ্রেফতার
- রাজধানীর আরমানিটোলায় আগুন; মৃত্যু ৪, দগ্ধ ২০
- স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে হাওরে বোরো ধান কাটলেন শ্রীমঙ্গল ইউএনও
- পঞ্চম বর্ষে পা রাখলো “নেছারাবাদ ব্লাড ডোনার ক্লাব”
- বেসরকারী হাতপাতালগুলোর অনিয়ম নিয়ন্ত্রন করুন : সরকারকে ন্যাপ
- বীরমুক্তিযোদ্ধার সন্তান নাদিম হায়দারের বিরুদ্ধে মিথ্যা মামলা প্রত্যাহারের দাবীতে মানববন্ধন ও সংবাদ সম্মেলন
- অস্ত্র ও গুলিসহ শাহজালাল বিমানবন্দরে এক চিকিৎসক দম্পতি আটক
- দীর্ঘ এক দশকে মূল কমিটি না পেলেও স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীর কমিটি পেয়ে উচ্ছ্বসিত যুক্তরাষ্ট্র বিএনপির নেতাকর্মীরা
- বাংলাদেশ, ভারত ও পাকিস্তানের নাগরিকদের ওমানে প্রবেশে নিষেধাজ্ঞা
» বেড়েছে মশার উপদ্রব, জনজীবন অতিষ্ট
প্রকাশিত: ০২. মার্চ. ২০২১ | মঙ্গলবার

ডা. জসিম তালুকদার, প্রতিনিধি চট্টগ্রাম দক্ষিণ জেলা।।
বর্তমানে চট্টগ্রামে বিভিন্ন উপজেলা ও বাঁশখালী পৌরসভায় বেড়েছে মশার উপদ্রব। শীত কমার সাথে সাথে দক্ষিণ চট্টগ্রামে পাল্লা দিয়ে বেড়েছে মশার উপদ্রব। এলাকা ভেদে মশার উৎপাত মাত্রাতিরিক্ত বলে বাঁশখালী পৌরসভার বিভিন্ন ওয়ার্ডের বাসিন্দারা জানিয়েছেন। এ পরিস্থিতিতে দ্রুত মশক নিধন কর্মসূচি পরিচালনার জন্য পৌরসভা কর্তৃপক্ষের সুদৃষ্টি কামনা করেছেন পৌরবাসীরা।
শীতে মশার উপদ্রব কম থাকলেও গরমে তা বৃদ্ধি পায়। গত কয়েক বছর মশা বৃদ্ধির সাথে সাথে মশাবাহিত রোগের প্রকোপও বেড়েছে। করোনার পাশাপাশি এখন ডেঙ্গুর ভয়ও জেঁকে বসছে। এ কারণে ডেঙ্গুর জন্য দায়ী এডিস মশার বংশ বিস্তার নিয়ে সাধারণ মানুষের মধ্যে উৎকণ্ঠা বিরাজ করছে। আছে চিকুনগুনিয়াসহ অন্যান্য মশাবাহিত রোগে আক্রান্ত হওয়ার শঙ্কা। তাই নিজেদের প্রস্তুতির পাশাপাশি আগেভাগে মশক নিধনসহ মশাবাহিত রোগ প্রতিরোধে সংশ্লিষ্টদের ব্যবস্থা নেয়ার কথা বলছেন পৌরবাসী।
পৌরসভার ৯নং ওয়ার্ডের মো.আনোয়ার ইসলাম, ওয়াসিম, কমান্ডার নুরুল ইসলাম জানান, দিন দিন মশার উৎপাত এত বাড়ছে যে ঘরে রীতিমতো তাদের সব সময় মশার কামড়সহ গান শুনতে হচ্ছে। বিশেষ করে সকাল ও বিকেলে মশার উপদ্রব বেশি হয় উল্লেখ করে তারা আরও জানান, কিছু মশা ছোট আকারের এবং কিছু মশা বড়। মশার কয়েল ব্যবহার করেও এগুলো দূর করা যায় না।
চট্টগ্রাম আনোয়ারা , সাতকানিয়া , বাঁশখালী,চন্দনাইশ উপজেলা ও পুলিশ লাইন, আরও কয়েকটি এলাকা সরজমিনে ঘুরে দেখার পর বাসিন্দারা জানিয়েছেন, উপজেলা/ পৌরসভার সব এলাকায় বর্তমানে মশার উপদ্রব বেড়েছে। তারা জানান, মশার কামড় থেকে বাঁচতে কোন সংস্থাকে বিশেষ কোন ব্যবস্থা নিতে দেখা যাচ্ছে না।
গত দুই বছর ধরে সারাদেশে ডেঙ্গু রোগের প্রকোপ দেখা দিয়েছে। প্রাণহানীর ঘটনা ঘটেছে এর আগে। এ অবস্থায় এডিস মশার জন্ম ও বংশ বৃদ্ধির কোনো সুযোগ না দিয়ে আগেভাগেই দায়িত্বপ্রাপ্তদের ব্যবস্থা নেয়া উচিৎ বলে মত দেন তারা।
এদিকে, বাঁশখালী পৌরসভার আসন্ন নির্বাচনকে সামনে রেখে মশক নিধন কার্যক্রম নিয়ে এসব অধিবাসীরা বলেন, পৌরসভা কর্তৃপক্ষের দায়িত্ব অনেক। ইতোমধ্যে এর পরিধি বেড়েছে। বেড়েছে পৌরসভার দায়িত্বের পরিধিও। অনেক ভালো কাজের দৃষ্টান্ত থাকলেও মশকমুক্ত পৌরসভা হওয়া বাসিন্দাদের চাওয়া হতে পারে। এ কারণে এখন প্রয়োজন মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করা। মশার ওষুধ ছিটানোর ব্যাপারে সব সময় এলাকায় সমান দৃষ্টি দেয়া প্রয়োজন উল্লেখ করে তারা জানান, মশক নিধনে কী ধরনের পদক্ষেপ নেয়া হচ্ছে সে বিষয়ের বাস্তবায়ন দেখতে চায় পৌরবাসী।
প্রশাসনিক অনেক কর্মকর্তা’রা জানান, সারা বছরই কম বেশি মশক নিধন কার্যক্রম পরিচালনা করে পৌরসভা। ধারাবাহিক কার্যক্রমের অংশ হিসেবে বিভিন্ন অফিস ও প্রতিষ্ঠানে মশক নিধন কর্মসূচি পালন করা হতে পারে।
পৌরসভা ৯ নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর দেলোয়ার হোসেন বলেন, বিশেষ প্রয়োজনে পৌরসভা সবসময় নাগরিকদের সেবা দেয়। সে সেবা অব্যাহত আছে এবং থাকবে।
সর্বশেষ খবর
- সাপাহারে আদালতের নির্দেশনা অমান্য করে বিরোধীয় সম্পত্তিতে বাড়ি নির্মাণ
- খতমে নবুওয়াত আন্দোলনের আমির নূর হোসাইন নূরানী গ্রেফতার
- রাজধানীর আরমানিটোলায় আগুন; মৃত্যু ৪, দগ্ধ ২০
- স্বেচ্ছাসেবকদের নিয়ে হাওরে বোরো ধান কাটলেন শ্রীমঙ্গল ইউএনও
- মোরেলগঞ্জের হোগলাপাশায় সুবিধাভোগীদের কার্ড থাকলেও পাচ্ছেন না ১০ টাকার চাল
সর্বাধিক পঠিত খবর
- ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেখে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে বাসায় যাত্রাবাড়ীর ওসি
- আজি বসন্ত
- প্রধানমন্ত্রীর নিকট আর্থিক সহায়তা দাবিতে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল এন্ড কলেজ ঐক্য পরিষদের সংবাদ সম্মেলন
- সীমান্ত হত্যা বন্ধ এবং নিরাপদ সীমান্তের দাবিতে মানববন্ধন
- বাংলাদেশ পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকারা ডেলিভারী সেবা ও অন্যান্য সেবার পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের রোগীর সেবা করেও কোন স্বীকৃতি পাননি