- নজরুলকে ‘জাতীয় কবি’ ঘোষণার গেজেট প্রকাশে রিট শুনানির তালিকায়
- আ.লীগ নেতার বিরুদ্ধে যুবলীগ নেতার জিডি
- পাকস্থলিতে ইয়াবা পাচার, নারীসহ দুই কারবারি আটক
- রাজধানীতে মাদকবিরোধী অভিযানে গ্রেপ্তার ৫৬
- বিরোধী দল ও মতকে দমনে আরও হিংস্র রূপে সরকার
- ফরিদপুর থেকে পদ্মা সেতু হয়ে ঢাকায় বাস চলাচল শুরু
- বিকেলে ১৩ দলের সঙ্গে ইসির বৈঠক
- এবার নিষিদ্ধ ফুচকা বিক্রি
- পদ্মা সেতুর নাট-বল্টু খোলা সেই যুবকের বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
- অভিনেত্রীকে একাধিকবার ধর্ষণ, গ্রেফতার অভিনেতা

» জনগণের নিরাপত্তা দেয়া আমাদের কর্তব্য মনে করছি
প্রকাশিত: ৩১. মার্চ. ২০২০ | মঙ্গলবার

জাতির সংবাদ টোয়েন্টিফোর ডটকম।। বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার সব নির্দেশনা আমরা অনুসরণ করছি উল্লেখ করে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, করোনা ভাইরাস নিয়ে আমরা সচেতন হয়েছি বলেই তিন মাস পেরিয়ে গেলেও এখনও আমাদের অবস্থা খুব খারাপ নয়। তিনি বলেন, চীনে করোনা ভাইরাসের সংক্রমণ দেখা দেয়ার পর বড় কর্তব্য মনে করেছি, জনগণের নিরাপত্তা দেয়া। সেটিই সবচেয়ে বেশি গুরুত্বপূর্ণ। সে কারণে মুজিববর্ষের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান, স্বাধীনতা দিবসের অনুষ্ঠানসহ সব অনুষ্ঠানে জনসমাগম নিষিদ্ধ করা হয়। যেন সবাই নিরাপদে থাকেন।
আজ মঙ্গলবার ৬৪ জেলার জেলা প্রশাসকের সঙ্গে ভিডিও কনফারেন্সে প্রধানমন্ত্রী এসব কথা বলেন। বাংলাদেশ টেলিভিশন ও বাংলাদেশ বেতারে অনুষ্ঠানটি সরাসরি সম্প্রচারিত হয়।
শেখ হাসিনা বলেন, চীনের উহান থেকে শিক্ষার্থীদের নিয়ে আসা হলো, তাদের কোয়ারেন্টিনে রাখা হলো। যথাযথ ব্যবস্থা নেয়া হলো, পরে অনেকেই চলে এলো।
তাদের মধ্যে অনেকে সংক্রমিত। তাদের আলাদা রেখে চিকিৎসার ব্যবস্থা করা হলো। এরপর পর্যায়ক্রমে স্কুল-কলেজ বন্ধ করেছি। এই ভাইরাসের কারণে ২০ জনের মতো সংক্রমিত হলো, ৫ জনের অবস্থা খারাপ ছিল। তারা বয়স্ক, নানা রোগে আক্রান্ত ছিল। তখন মানুষকে নিরাপত্তা দেয়ার জন্য সরকারি ছুটি ঘোষণা করলাম। সাধারণ মানুষ, খেটে খাওয়া মানুষ, তাদের জীবন যেন স্তব্ধ না হয়, সে জন্য ব্যাংক কিছু সময় খোলা রাখা, কাঁচাবাজার চালু, পণ্য পরিবহন, জরুরি সেবা সবকিছুই সাধারণ মানুষের জন্য সীমিত আকারে চালু রেখেছি।
আওয়ামী লীগ সভানেত্রী বলেন, অনেক উন্নত দেশকেও দেখছি, সংক্রমিত হচ্ছে। আমাদের ছোট দেশ, বিশাল জনসংখ্যা। আমরা সচেতনতা তৈরি করতে পেরেছি। সবাই যার যার জায়গা থেকে দায়িত্ব পালন করেছে বলেই নিয়ন্ত্রণে রাখতে সক্ষম হয়েছি। সারাবিশ্বে এখনও রয়েছে। এখনো আমরা বিশ্ব থেকে দূরে নই। তাই করোনা ভাইরাস ঠেকাতে সচেতন থাকা দরকার।
প্রধানমন্ত্রী বলেন, রোগতত্ত্ব, রোগনিয়ন্ত্রণ ও গবেষণা প্রতিষ্ঠান (আইইডিসিআর) কাজ করছে। শুধু ঢাকা নয়, বিভাগীয় পর্যায়ে করোনা পরীক্ষার ব্যবস্থা করছি। লুকোচুরি নয়, লুকোচুরি করলে নিজেই নিজের জীবনকে ঝুঁকির মুখে ফেলে দেবেন।
জেলা প্রশাসকদের উদ্দেশে প্রধানমন্ত্রী বলেন, জীবন থেমে থাকবে না, চলবে। সেদিকে লক্ষ রেখে কাজ করতে হবে। তারপরও জনগণকে সুরক্ষিত রাখতে হবে। সেটা করতে গিয়ে মানুষকে কষ্টও দেয়া যাবে না।
প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব আহমদ কায়কাউস অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন।
সর্বাধিক পঠিত খবর
- ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেখে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে বাসায় যাত্রাবাড়ীর ওসি
- আজি বসন্ত
- প্রধানমন্ত্রীর নিকট আর্থিক সহায়তা দাবিতে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল এন্ড কলেজ ঐক্য পরিষদের সংবাদ সম্মেলন
- শিবলী সাদিক এমপিকে দিনাজপুর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চায় তৃণমূল নেতাকর্মীরা
- বাংলাদেশ পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকারা ডেলিভারী সেবা ও অন্যান্য সেবার পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের রোগীর সেবা করেও কোন স্বীকৃতি পাননি