- স্বপ্নের পদ্মা সেতু উদ্বোধনে বেনাপোলে স্মরণকালের বিশাল আনন্দ র্যালী
- ৪০ বছরে ৪৪ সন্তানের জন্ম দিয়ে রেকর্ড
- পদ্মা সেতু উদ্বোধন হওয়ায় উলাশী বাজারে আনন্দ মিছিল অনুষ্টিত
- ন্যাড়া করে মাথায় নৌকা আঁকলেন বাবা-ছেলে
- সাপাহারে যানজট নিরসনে উপজেলা প্রশাসনের উদ্যোগ
- মল-মূত্রেই ভরসা মেক্সিকোর কৃষকদের
- জনগণকে রাস্তায় নামার ডাক বাইডেনের
- ভাগনিকে নিয়ে মামা উধাও!
- সমস্ত ষড়যন্ত্রকে ছিন্ন করে প্রধানমন্ত্রী তা দেখিয়ে দিয়েছেন
- ৭ দিনের জন্য বন্ধ বাংলাদেশ-ভারত ট্রেন চলাচল

» গরিবের খাবার এবং ডাক্তারদের সুরক্ষা নিশ্চিত করতে পারলে করোনা পরিস্থিতির উন্নতি হবে
প্রকাশিত: ১৯. এপ্রিল. ২০২০ | রবিবার

দিদারুল আলম দিদার:
করোনাভাইরাসের সংক্রমণের প্রভাবে বিশ্বজুড়েই মানবতা কাঁদছে। এই কঠিন সময়ে মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে মানুষকেই।
মানুষ না থাকলে রাষ্ট্র, সরকার, ক্ষমতা সব মূল্যহীন। চারদিকে সংকটের যেন শেষ নেই। এ মহামারী মোকাবিলা করতে হবে আর্তমানবতাকে জাগিয়ে তুলেই।
চলমান এ ক্রান্তিকাল মোকাবেলায় মানুষ তার বিভিন্ন ভাবনা ও মতামত সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে (ফেইসবুক) প্রকাশ করছেন।
তেমনি সৈয়দা সাজিয়া আফরিন, পেশায় শিক্ষিকা। তার ফেইসবুক পেইজে তার মতামত তুলে ধরেছেন। যা হুবহু তা তুলে ধরা হলো :
“গরিবের পেটে যতদিন খাবার ঠিক করে দিতে পারবে না ততদিন সবাই পেটের দায়ে বের হবেই। এত চোর ধরা পড়ছে সরকার কী এগুলো দেখছে না? এরপর করোনা ছড়ানোর জন্য এবং উপযুক্ত চিকিৎসা দিতে
না পারার জন্য সরকারকে এই দায়ভার নিতে হবে। সবাই ঢাবির ইশতিয়াক না যে ঘরে বসে প্রাথমিক চিকিৎসা নিলে ভাল হয়ে যাবে। ডাক্তারদের PPE এত দিনেও ঠিক করে দিতে পারেনি। তাই বিনা চিকিৎসায় অনেক মানুষ প্রান হারাচ্ছে। গরিবের খাবার এবং ডাক্তারদের সুরক্ষা যতদিন নিশ্চিত করতে না পারবে দেশের পরিস্হিতি আরো ভয়াবহ হবে।”
প্রতিবেদকের মন্তব্য : করোনা নামক এ বৈশ্বিক মহামারির দাপট বিশ্বের অনেক দেশে যেন কিছুতেই কমছে না। বরং দিন দিন বেড়েই চলেছে করোনাভাইরাস সংক্রমিত রোগ কোভিড-১৯ আক্রান্ত ও মৃতের সংখ্যা। আবার কিছু কিছু দেশ এর প্রতিরোধে সফলও হয়েছে। তাই এ থেকে রক্ষা ও প্রতিরোধে এখনকার যুদ্ধটা অন্যরকম। এক অজানা ঘাতকের বিরুদ্ধে পুরো বিশ্ববাসীর লড়াই। কার্যকর ঔষধ আবিষ্কার না হওয়া এখন এ যুদ্ধের নায়ক চিকিৎসক, নার্সসহ সব স্বাস্থ্যকর্মী। এই মানুষগুলোকে লড়াইয়ে তৈরি করতে হবে। নিশ্চিত করতে হবে সব ধরনের লজিষ্টিক সাপোর্ট।
পাশাপাশি জনগনকে সরকারের নির্দেশনা ও স্বাস্থ্যবিধি মেনে চলতে হবে। যেন করোনাভাইরাস জনিত সংক্রমণ কমিউনিটি ট্রান্সমিশন না ঘটে। আমাদের রাষ্ট্র সম্ভব বিভিন্ন পদক্ষেপ নিচ্ছে। মানুষের মাঝে সচেতনতা মূলক প্রতিরোধ ব্যবস্থা নিশ্চিতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নিয়েছে ।
যারা আজ ঘরে, তারাই এ যুদ্ধের বীর। ঘরে অবস্থান নিয়েই নিশ্চিত করতে হবে সামাজিক বিচ্ছিন্নতা এবং ঠেকাতে হবে করোনাভাইরাস জনিত কমিউনিটি ট্রান্সমিশন। তবুও এক শ্রেণির মানুষ বের হচ্ছে। কেন ? এর সমাধান খুঁজতে হবে রাষ্ট্রকেই।
সর্বাধিক পঠিত খবর
- ফেসবুকে স্ট্যাটাস দেখে খাদ্য সামগ্রী নিয়ে বাসায় যাত্রাবাড়ীর ওসি
- আজি বসন্ত
- প্রধানমন্ত্রীর নিকট আর্থিক সহায়তা দাবিতে বাংলাদেশ কিন্ডারগার্টেন স্কুল এন্ড কলেজ ঐক্য পরিষদের সংবাদ সম্মেলন
- শিবলী সাদিক এমপিকে দিনাজপুর জেলা আওয়ামীলীগের সভাপতি হিসেবে দেখতে চায় তৃণমূল নেতাকর্মীরা
- বাংলাদেশ পরিবার কল্যাণ পরিদর্শিকারা ডেলিভারী সেবা ও অন্যান্য সেবার পাশাপাশি করোনা ভাইরাসের রোগীর সেবা করেও কোন স্বীকৃতি পাননি